আলোকবর্ষ, Author at প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light - Page 14 of 14 | প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light

লেখক এর আর্কাইভ

“ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো” (স্টিভ জবস)

“ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো” -স্টিভ জবস [আইটি সেক্টরে আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটির নাম স্টিভ জবস। বিশ্বখ্যাত কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল ও অ্যানিমেশন স্টুডিও পিক্সারের (টয় স্টোরি, ফাইন্ডিং নিমো, মনস্টার ইনকরপোরেটেড, ওয়াল-ই, আপ-এর মতো অসাধারণ অ্যানিমেশন তৈরি করেছেন) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এই অসাধারণ মানুষটি

মানুষ কি সত্যিই চাঁদের মাটিতে পা রেখেছিল ?

ছবিগুলো ভালো করে লক্ষ্য করুন ! প্রথম ছবি : চাদেঁর মাটিতে পতপত করে উড়ছে আমেরিকার পতাকা ; কিন্তু আমরা তো জানি চাদেঁ বাতাস নেই, তাহলে পতাকাটি কিভাবে উড়ছে ? দ্বিতীয় ছবি : সামনে ছায়া তার মানে পেছনে আলোক উত্‍স অর্থাত্‍ সূর্য ।তাহলে সামনের অংশের (চিন্হিত) আলোর উত্‍স কি ? ফ্লাশলাইট ? কুচকুচে ছায়ার পাশে উজ্জ্বল […]

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য (পর্ব ৩)

বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের আরেকটি বিখ্যাত ঘটনা হলো ১৯৬২ সালের এপ্রিল মাসে অন্তর্ধান হওয়া ফ্লাইট নাইনটিন। আর এটি নিয়ে আমেরিকান লিজান ম্যাগাজিনে লেখা হয়, ‘বলা হয়ে থাকে এই ফ্লাইটের দলনেতাকে নাকি বলতে শোনা গিয়েছে_ ডব ফড়হ’ঃ শহড়িযিবৎ ববিধৎবঃযবধিঃবৎ রং মৎববহ, হড় যিরঃব। এর অর্থ হলো_ আমরা কোথায় আছি জানি না,

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য (পর্ব ২)

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল পর্ব এর সবচেয়ে বিখ্যাত দুর্ঘটনা হলো ৫টি টর্পেডো বম্বারের দুর্ঘটনা। ১৯৪৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ওই ত্রিভুজ স্থানে যানগুলো রহস্যজনকভাবে অদৃশ্য হয়ে যায়। ঘটনাটিকে বলাহয় মেরি সিলেক্ট অব দি স্কাই। মেরি সিলেক্ট জাহাজটির অন্তর্ধান কাহিনীও অদ্ভুত। সেটি অবশ্য বারমুডার সীমানার মধ্যে ঘটেনি,

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য (পার্ট ১)

আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বিশেষ অঞ্চল বারমুডা ট্রায়াঙ্গল। এটিকে পৃথিবীর অন্যতম রহস্যময় স্থান বলে মানা হয়। কারণ এ পর্যন্ত এখানে যত রহস্যময় ও কারণহীন দুর্ঘটনা ঘটেছিল, অন্য কোথাও এত বেশি দুর্ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করা হয়। ‘এলেন অস্টিন’ জাহাজটির কথাই ধরা যাক।

সুপারনোভা কি ?

সুপারনোভা একধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরন যা প্রচন্ড উজ্জ্বল এবং এত বেশি আলো উদগিরিত করে যে তা একটি সম্পূর্ণ গ্যালাক্সির উজ্জ্বলতাকে প্রায়ই ছাড়িয়ে যায়। এ অবস্থা কয়েক সপ্তাহ বা মাস ব্যাপী চলে। এত অল্প সময়ে একটি সুপারনোভা এত বেশি শক্তি নির্গত করতে পারে যে তা আমাদের সূর্য হয়ত তারা সারাজীবনেও নির্গত করতে পারবেনা।

মিশরীয় পিরামিড সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট স্থাপত্যে

মিশরীয় পিরামিড সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট স্থাপত্যের একটি। কেননা এটি কখন নির্মান করা হয়েছে এই বিষয়ে শক্তিশালী কোন তথ্য পাওয়া যায় নি। তবে এটি যেসময় নির্মান করা হয়েছিল তখন স্থাপত্যের বিকাশ তেমন একটা ঘটেনি, তারপরেও কিভাবে এত বড় পিরামিড তৈরি করা হয়েছিল এটাই সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয়।

ভুত কি ? চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে।

মানুষ মরে গেলে তার আত্মা নাকি শরীর ছেড়ে বেরিয়ে যায় – এই বিদ্রোহী আত্মাই ভুত – মহিলারা পেত্নি । তারপর সে ঘুরে বেড়ায় জনশুন্য স্থানে,ভাংগা বাড়ী কিংবা কোন গাছে । আসলে কোন শিশু ভূতের অস্থিত্ব সম্পর্কে বিশ্বাস নিয়ে জন্মায় না ।

শনি গ্রহটি তার আকর্ষণীয় বলয়ের কারণেই সৌরজগতের অন্যান্য

শনি গ্রহটি তার আকর্ষণীয় বলয়ের কারণেই সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহের তুলনায় সৌন্দর্য্যের উৎকর্ষে রয়েছে, যা মহাজাগতিক ক্যানভাসে সৃষ্টি করেছে এক বিমূর্ত চিত্র। ১৬১০ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলি সর্বপ্রথম টেলিস্কোপের মাধ্যমে শনি গ্রহকে পর্যবেক্ষণ করেন

পৃথিবীতে ডাইনোসরের উদ্ভব হয় ২৩০ মিলিয়ন বছর পূর্বে

ডাইনোসর শব্দটির সাথে আমরা সকলেই পরিচিত।এক সময়ের পৃথিবীর সবচেয়ে বিশাল ও বিরাট আর শক্তিশালীএ জন্তুটি পৃথিবীতে বিচরণ করেছিল প্রায় ১৬০ মিলিয়ন বা ১৬০০০০০০০ বছর যাবত। পৃথিবীতে ডাইনোসরের উদ্ভব হয় ২৩০ মিলিয়ন বছর পূর্বে(ট্রিয়াসিক যুগ) আর ৬৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে(ক্রিটেশিয়াস-টারশীয়ারী যুগ) এর বেশীরভাগ প্রজাতির বিলুপ্তি ঘটে।

এইচআইভির কার্যকারিতা নষ্টের উপায় আবিষ্কার

মানবদেহে মারণব্যাধি এইডসের জন্য দায়ী এইচআইভি ভাইরাসকে অকার্যকরের একটি উপায় খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।তারা আশা করছেন, এর ধারাবাহিকতায় এইডসের টিকাও উদ্ভাবন করা যাবে। হিউম্যান ইমিউনোডিফেসিয়েন্সি ভাইরাস (এইচআইভি) নিয়ে গবেষণারত যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের এক দল বিজ্ঞানী বলছেন,

কৃত্রিম উপগ্রহ হলো মহাকাশে উতক্ষেপিত বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় উদ্ভাবিত উপগ্রহ।

কৃত্রিম উপগ্রহ হলো মহাকাশে উতক্ষেপিত বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় উদ্ভাবিত উপগ্রহ।কিভাবে কাজ করেঃকৃত্রিম উপগ্রহ এমনভাবে পৃথিবীর চতুর্দিকে ঘূর্ণায়মান হয়, যাতে এর গতির সেন্ট্রিফিউগাল বা বহির্মুখীন শক্তি ওকে বাইরের দিকে গতি প্রদান করে কিন্তু পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি একে পৃথিবীর আওতার বাইরেযেতে দেয় না।

মহাবিশ্বের তুলনায় সৌরজগৎ কিছুই নয়, এ

মহাবিশ্বের তুলনায় সৌরজগৎ কিছুই নয়, একেবারে বালির মতো। আর সে তুলনায় পৃথিবী তো অনেক ছোট। এই মহাকাশের অনেক কিছুই এখনও অনাবিষ্কৃত রয়ে গেছে। অধরা রয়ে গেছে মহাবিশ্বের অনেক রহস্যও। আমাদের জানার সীমাবদ্ধতায় হয়তো অচেনা রয়ে গেছে নানা বিস্ময়কর জগৎ। কতটা জানি আমরা?

Plugin by Social Author Bio

Plugin from the creators ofBrindes Personalizados :: More at PlulzWordpress Plugins