বাওবাব(Baobab) একপ্রকার গাছ। Adansonia Digitata গোত্রের এই গাছ মূলত পাওয়া যায় আফ্রিকা, আরব এবং অস্ত্রেলিয়ার মরুঅঞ্চলের বৃক্ষহীন তৃণভূমিতে । এদের গোড়া হয় প্রকান্ড ড্রামের মত গোল আর বেশ মোটাও। প্রায় ৯ মিটার কিংবা তার বেশি হয় গোড়ার বেড়। এই গাছ উচ্চতায় প্রায় ৭৫ ফুট লম্বা হয়। মরু অঞ্চলের গাছ বলে খুব কম পানিতেই এর প্রয়োজন মিটে যায়। বর্ষাকালে এই গাছ তার দীর্ঘ কাণ্ডের মধ্যে পানি জমিয়ে রাখে।পানির পরিমাণও কম না! মাত্র ১,২০,০০০ লিটার!!
সবচেয়ে অবাক বিষয় হলো, এই গাছ কয়েক হাজার বছর বেঁচে থাকে।একেবারে মাথায় ঝোপঝাড়ের মতো কিছু ডালপালা ছড়ানো আছে। দেখে মনে হয় ছাতার মতো। তবে পাতাগুলো এমন যে দূর থেকে দেখে কেউ ভুল করে ভাবতে পারে গোড়া থেকে গাছটিকে উপড়ে নিয়ে মাথার দিকটা মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে এবং গাছের শিকড়বাকড়গুলো উপরের দিকে ছড়ানো। তবে বছরের বারো মাসের মধ্যে নয় মাসই এই গাছে কোনো পাতা থাকে না। তখন একে অনেকটা মরা গাছের মতো দেখায়।এই বাওবাব গাছের ফলও খুব মজার। দেখতে লাউ-এর মতো। আবার ওপরটা শুকনো। এই ফলগুলো বানরের খুব প্রিয় খাদ্য। বানরেরা ফলগুলো কামড়ে কামড়ে রুটির মতো চিবিয়ে খায়। তাই কেউ কেউ এই আজব গাছগুলোকে বাদররুটি গাছও বলে।এদের কান্ড ঢাউশ মোটা হলে কি হবে, কাঠ খুবই নরম এবং অত্যন্ত হালকা। তাই যে কোনো জীব জন্তু বা পাখি অনায়াসে ঠুঁকরে গর্ত করে ফেলতে পারে এবং তৈরি করতে পারে রাস্তা।এর গুড়ির গর্তে মানুষ বসবাস করতে পারে। মরু ঝড়ে মানুষ এই গাছের গুড়ির গর্তে আশ্রয় নিয়ে থাকে।
সবচেয়ে অবাক বিষয় হলো, এই গাছ কয়েক হাজার বছর বেঁচে থাকে।একেবারে মাথায় ঝোপঝাড়ের মতো কিছু ডালপালা ছড়ানো আছে। দেখে মনে হয় ছাতার মতো। তবে পাতাগুলো এমন যে দূর থেকে দেখে কেউ ভুল করে ভাবতে পারে গোড়া থেকে গাছটিকে উপড়ে নিয়ে মাথার দিকটা মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে এবং গাছের শিকড়বাকড়গুলো উপরের দিকে ছড়ানো। তবে বছরের বারো মাসের মধ্যে নয় মাসই এই গাছে কোনো পাতা থাকে না। তখন একে অনেকটা মরা গাছের মতো দেখায়।এই বাওবাব গাছের ফলও খুব মজার। দেখতে লাউ-এর মতো। আবার ওপরটা শুকনো। এই ফলগুলো বানরের খুব প্রিয় খাদ্য। বানরেরা ফলগুলো কামড়ে কামড়ে রুটির মতো চিবিয়ে খায়। তাই কেউ কেউ এই আজব গাছগুলোকে বাদররুটি গাছও বলে।এদের কান্ড ঢাউশ মোটা হলে কি হবে, কাঠ খুবই নরম এবং অত্যন্ত হালকা। তাই যে কোনো জীব জন্তু বা পাখি অনায়াসে ঠুঁকরে গর্ত করে ফেলতে পারে এবং তৈরি করতে পারে রাস্তা।এর গুড়ির গর্তে মানুষ বসবাস করতে পারে। মরু ঝড়ে মানুষ এই গাছের গুড়ির গর্তে আশ্রয় নিয়ে থাকে।