বৈজ্ঞানীক কল্পকাহিনী লেখক এইচ জি ওয়েলস লিখেছিলেন টাইম মেসিন। যন্ত্রে চড়ে আপনি অতীত-অবিষ্যত যবখানে যেতে পারেন। যদি সেটা না পড়ে থাকেন অন্তত স্পিলবার্গের ব্যাক টু দা ফিউচার হয়ত দেখেছেন। ষ্টিফেন হকিংও কথা বলেছেন টাইম ট্রাভেল নিয়ে।
তার বিবিসি ডকুমেন্টারীতে তিনি দেখিয়েছেন কিভাবে ট্রাইম ট্রাভেল সম্ভব। যদি সেকেন্ডে ১ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল গতিতে চলতে পারেন তাহলে সময় থেমে থাকবে, যদি এরচেয়ে দ্রুতগতিতে চলেন তাহলে অতিতে ফিরে যাবেন।না, সেটা সম্ভব না।
হংকং ইউনিভার্সিটি অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজীর একদল গবেষক একটিমাত্র ফোটনকে গতির পরীক্ষা করে বলছেন সেটা আইনষ্টাইনের সর্বোচ্চ গতির নিয়ম মেনে চলে। কোন গতিই এই গতির বেশি হতে পারে না।
আরোচ সবচেয়ে ছোট কনা ফোটন কখনোই আলোর গতির যে সীমা সেটা অতিক্রম করে না। কোনকিছুই আলোর চেয়ে দ্রুতগতিতে চলে না। অন্যভাবে কারনের আগে ঘটনা ঘটে না।
ব্যাক টু দা ফিউচারে ওয়ার্মহোলের কথা বলা হয়েছে। সেটা এখনও একটা সম্ভাবনা। কিন্তু বাস্তবে হয়ত ট্রাইম ট্রাভেল সবসময়ই তারমত গল্প-উপন্যাস-মুভি এসবেই দেখা যাবে।