আজো বিশ্ববাসীর কাছে রহস্যই - প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light | প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light

আজো বিশ্ববাসীর কাছে রহস্যই

Print this post

* প্রতিদিন আমাদের চারপাশে কতোইনা ঘটনা ঘটছে। বুদ্ধি দিয়ে যুক্তি ও বিবেক দিয়ে কি সব ঘটনার কারণ খুজে পাই আমরা? পাই না। যদি তাই সম্ভব হত তবে ভিনোকুন্ডা পাহাড়ের সেই বিশাল প্রস্তর খন্ডটি কিভাবে আড়াইশো বছর ধরে শুন্যে ঝুলে আছে? সে রহস্য জানা যেত।
মাদ্রাজের ভিনেকুন্ডা পাহাড়ের পাদদেশে রয়েছে একটি উপাসানালয়। ১৭৫০ সালের কোন একদিন হঠাত পাহাড় থেকে নেমে আসতে থাকে একটা বিরাট পাথরেরখন্ড। প্রায় ষাট টন ওজনের পাথরটি এমন ভাবে নেমে আসতে থাকে যে, তার আঘাতে উপাসনালয়টি ভেঙে গুড়িয়ে যাবার আশঙ্কা দেখা দেয়। পাথরট গড়িয়ে পড়ার বিকট শব্দে অদূরবর্তী গ্রামবাসী আর মন্দিরের পুরোহিতরা প্রাণ নিয়ে পালিয়ে যায় নিরাপদ দূরত্বে। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, আলৌকিকভাবে পাথরটি উপাসনালয়ের ছাদ থেকে মাত্র দু ইঞ্চির ব্যাবধানে এসে থেমে যায়।
মধ্যাকর্ষণের নিয়ম অনুযায়ী পৃথিবী সব কিছুতার বুকে টেনে নিবে। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য শক্তির ইঙ্গিতে যে সেই বিশাল প্রস্তর খন্ডটি দীর্ঘ আড়াইশো বছর ধরে একই ভাবে ঝুরে আছে, তা আজো বিশ্ববাসীর কাছে রহস্যই রয়ে গেল।
উপাসনালয়টির চূড়ায় দাড়ালে পাথর এবং ছাদের ফাক দিয়ে আজো সূর্যের আলো স্পষ্ট চোখে পড়ে।

You can leave a response, or trackback from your own site.