BLUETOOTH এল কোথা থেকে - প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light | প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light

BLUETOOTH এল কোথা থেকে

Print this post

বর্তমান Bluetooth বললে চেনে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ” দোস্ত তোর bluetooth টা অন কর” জাতীয় কথা হাটতে চলতে আমরা অহরহ শুনে থাকি। ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস থেকে ফাইল ট্রান্সফার এর সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম এই যন্ত্র।

বর্তমানে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, গেমিং কনসোল, ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, ল্যাপটপ, জিপিএস রিসিভার কি নেই যাতে ব্যবহার হচ্ছে না এই প্রযুক্তি।

৯০০ খ্রীস্টাব্দের পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald Bluetooth-এর নামানুসারে এই প্রযুক্তির নামকরণ করা হয়। আর অন্যতম পুরাতন মোবাইল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান  ERICSSON সর্বপ্রথম এই প্রযুক্তি আবিস্কার করে।Jaap Haartsen এবং Sven Mattisson নামে দুই  জন কর্মকর্তা ১৯৯০ সালের দিকে এই প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন যদিও ১৯৯৯ সালের আগে কর্মক্ষম ডিভাইস বাজারে আসে নি। সুইডিশ এই প্রতিষ্ঠানটি ২০০১ সাল থেকে জাপানি প্রতিষ্ঠান Sony এর সাথে যৌথ উদ্যোগে Sony-Ericsson  ব্র্যান্ড নামের অধীনে মোবাইল ফোন বাজারজাত করে আসছে।

 

######

রাজা Harald দশম শতাব্দীতে ডেনমার্ক ও নরওয়ে এর বেশ কিছু আদিবাসি গোষ্ঠীকে একীভূত (unified) করে একটি রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন। bluetooth o একই ভাবে সকল ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস কে সংযুক্ত করে। তাই রাজা Harald এর নামে এই নামকরণ। Bluetooth এর logo হিসাবে ব্যবহৃত চিহ্নটিও আসলে রাজা Harald এরই প্রতীক বা initial যা কিনা আবার bind rune(ᚼ) ও Younger Futhark rune(ᛒ) এই দুটি প্রাচীন চিহ্নের মিলিত রূপ।

######

bluetooth

bluetooth আবিষ্কারক Jaap Haartsen

মোবাইল এ Bluetooth প্রযুক্তি

bind rune(Haglaz) meaning “hail”(শিলাবৃষ্টি)

Younger Futhark rune(Berkanan) meaning “birch”(এক প্রজাতির গাছ)

You can leave a response, or trackback from your own site.