“ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো” -স্টিভ জবস [আইটি সেক্টরে আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটির নাম স্টিভ জবস। বিশ্বখ্যাত কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল ও অ্যানিমেশন স্টুডিও পিক্সারের (টয় স্টোরি, ফাইন্ডিং নিমো, মনস্টার ইনকরপোরেটেড, ওয়াল-ই, আপ-এর মতো অসাধারণ অ্যানিমেশন তৈরি করেছেন) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এই অসাধারণ মানুষটি
আর্কাইভ October 6th, 2011
“ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো” (স্টিভ জবস)
মানুষ কি সত্যিই চাঁদের মাটিতে পা রেখেছিল ?
ছবিগুলো ভালো করে লক্ষ্য করুন ! প্রথম ছবি : চাদেঁর মাটিতে পতপত করে উড়ছে আমেরিকার পতাকা ; কিন্তু আমরা তো জানি চাদেঁ বাতাস নেই, তাহলে পতাকাটি কিভাবে উড়ছে ? দ্বিতীয় ছবি : সামনে ছায়া তার মানে পেছনে আলোক উত্স অর্থাত্ সূর্য ।তাহলে সামনের অংশের (চিন্হিত) আলোর উত্স কি ? ফ্লাশলাইট ? কুচকুচে ছায়ার পাশে উজ্জ্বল […]
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য (পর্ব ৩)
বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের আরেকটি বিখ্যাত ঘটনা হলো ১৯৬২ সালের এপ্রিল মাসে অন্তর্ধান হওয়া ফ্লাইট নাইনটিন। আর এটি নিয়ে আমেরিকান লিজান ম্যাগাজিনে লেখা হয়, ‘বলা হয়ে থাকে এই ফ্লাইটের দলনেতাকে নাকি বলতে শোনা গিয়েছে_ ডব ফড়হ’ঃ শহড়িযিবৎ ববিধৎবঃযবধিঃবৎ রং মৎববহ, হড় যিরঃব। এর অর্থ হলো_ আমরা কোথায় আছি জানি না,
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য (পর্ব ২)
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল পর্ব এর সবচেয়ে বিখ্যাত দুর্ঘটনা হলো ৫টি টর্পেডো বম্বারের দুর্ঘটনা। ১৯৪৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ওই ত্রিভুজ স্থানে যানগুলো রহস্যজনকভাবে অদৃশ্য হয়ে যায়। ঘটনাটিকে বলাহয় মেরি সিলেক্ট অব দি স্কাই। মেরি সিলেক্ট জাহাজটির অন্তর্ধান কাহিনীও অদ্ভুত। সেটি অবশ্য বারমুডার সীমানার মধ্যে ঘটেনি,
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য (পার্ট ১)
আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বিশেষ অঞ্চল বারমুডা ট্রায়াঙ্গল। এটিকে পৃথিবীর অন্যতম রহস্যময় স্থান বলে মানা হয়। কারণ এ পর্যন্ত এখানে যত রহস্যময় ও কারণহীন দুর্ঘটনা ঘটেছিল, অন্য কোথাও এত বেশি দুর্ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করা হয়। ‘এলেন অস্টিন’ জাহাজটির কথাই ধরা যাক।
সুপারনোভা কি ?
সুপারনোভা একধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরন যা প্রচন্ড উজ্জ্বল এবং এত বেশি আলো উদগিরিত করে যে তা একটি সম্পূর্ণ গ্যালাক্সির উজ্জ্বলতাকে প্রায়ই ছাড়িয়ে যায়। এ অবস্থা কয়েক সপ্তাহ বা মাস ব্যাপী চলে। এত অল্প সময়ে একটি সুপারনোভা এত বেশি শক্তি নির্গত করতে পারে যে তা আমাদের সূর্য হয়ত তারা সারাজীবনেও নির্গত করতে পারবেনা।