1.ভেনিসের শাসনকর্তা মহাবীর ফ্রান্সিসকো মরোসিনী (Francesco morosini ,1618-1694) ছিলেন খুবই ধার্মিক মানুষ । তিনি সর্বক্ষণ পাঠ করতেন ধর্মগ্রন্থ এবং রত থাকতেন ইশ্বরের প্রার্থনায় । তিনি কখনো ইশ্বরের প্রার্থনা না করে বাইরে বের হতেন না । বাইরে বের হওয়ার সময়ও তাঁর হাতে সর্বক্ষণ থাকত একটি প্রার্থণা গ্রন্থ । তবে মজার ব্যাপার হল ।এই মোটা ধর্মগ্রন্থটি আসলে নিছক ধর্মগ্রন্থ ছিল না । এর ভেতর ছিল একটি বড় গর্ত , যেখানে সংগোপনে লুকিয়ে রাখা হত একটি পিস্তল !! যদি কোন আততায়ী তাঁকে আক্রমণ করে বসে তাই তার হাত থেকে বাঁচার জন্যই তিনি সর্বক্ষণ ধর্ম গ্রন্থের ভিতর এই অস্ত্র লুকিয়ে রাখতেন । তাই তাঁর হাতে যে ধর্মগ্রন্থ থাকত ওটাকে আসলে পিস্তলের খাপ হিসেবে ব্যবহার করা হত ।
2.*একটি রানী উইপোকা ৫০ বছর বাঁচতে পারে ।
* মানুষ যে স্বপ্ন দেখে তার স্থায়িত্বকাল মাত্র ৩০ সেকেন্ড , তাই সে স্বপ্ন যতবড়ই মনে হোক !
*শামুকের কোন শব্দ করার ক্ষমতা নেই !
3.ম্যারাথন দৌড় শেষ করার কিছুক্ষণের মধ্যেই সন্তান জন্মদিয়েছে ন আমেরিকান অ্যামবার মিলার। মার্কিন এই নারী ভালো করেই জানতেন তিনি ৩৯ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্ বা। আর এ সময়ে একজন অন্তঃসত্ত্ বার কী ধরনেরসাবধা নতা অবলম্বন করা দরকার। তবুও তিনি ম্যারাথনে অংশগ্রহণের দৃঢ় সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর দৃঢ়তার কাছে হার মেনে তাইতাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ৪২.১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ পথের অর্ধেক হেঁটে এবং অর্ধেক দৌড়ে পার হওয়ারপরামর্শ দেন। সিকাগো ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিত া শেষ করে কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি জন্ম দিয়েছেন এক কন্যাশিশুর ।
4.আপনারা বিভিন্ন রকমের মাশরুম দেখে হয়তো ভাবেন পৃথিবীতে প্রচুর রকমের ব্যাঙের ছাতা আছা । কিন্তু বাস্তবে আছে মাত্র ৫০ রকমের । ব্যাঙেরা যেসব স্থানে থাকতে ভালবাসে সে সব অঞ্চলে এরা জন্মায় বলে এদেরকে ব্যাঙের ছাতা বলা হয় । এদের কিছু প্রজাতি বিষক্ত কিছু খেতে সুস্বাদু । যদিও আমি জীবণেও খায়নি
5.কাঁকড়া কত বড় হতে পারে জানেন ?
পৃথিবীর সব জলাশয়েই কাঁকড়া পাওয়া যায় কিংবা আবাদ করা হয় । কিন্তু সবচেয়ে বড় আকারের কাঁকড়া আবাদ করা হয় জাপানের সমুদ্র উপকূলে । অতিকায় এ ধরনের এক একটি কাঁকড়ার দাঁড়া হয় ১২ ফুটের মতো লম্বা আর ওজন হয় ৬ কেজির মত ! দেহের বেড় হয় ১৫ ইঞ্চি ! বিশ্বের মধ্যে এই জাপানি কাঁকড়াই বৃহত্তম ।
পোষ্ট টি লিখেছেন ….”‘ বিলিভ ইট ওর নট ।’ কথা সত্য !”