জাহাজ থেকে হার্পুন ছুঁড়ে সাধারণত বড় সামুদ্রিক মাছ শিকার করা হয়। এখন নাসার
গবেষকরা সেই বিদ্যা কাজে লাগাচ্ছেন ধুমকেতুর জন্য! ন্যাশনাল অ্যারোনাটিক্স অ্যান্ড স্পেস
অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা)-এর গবেষকরা ধূমকেতু থেকে নমুনা সংগ্রহের লক্ষে একটি হার্পুন
তৈরি করেছেন। প্রায় ১ মাইল দূর থেকে ধূমকেতুর বুকে হার্পুনটি ছুঁড়ে দিয়ে নমুনা সংগ্রহের
পরিকল্পনা করেছেন তারা।
গবেষকরা জানিয়েছেন, ধূমকেতু পর্যন্ত পৌছে নমুনা সংগ্রহের চেয়ে হার্পুন-এর মতো যন্ত্র
ব্যবহার করে নমুনা সংগ্রহের পদ্ধতি বেশি নিরাপদ।
ধূমকেতু থেকে পাওয়া নমুনা পৃথিবীতে প্রাণের উৎস গবেষণায় কাজে লাগাবেন গবেষকরা।
নাসার গোডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার-এর গবেষকরা ধূমকেতুতে ছোঁড়ার জন্য ৬ ফুট দীর্ঘ
হার্পুন তৈরি করেছেন। একজোড়া স্প্রিং ব্যবহার করে এ হার্পুনটি ছুঁড়ে দেয়া হবে।
ধূমকেতু সাধারণত গ্যাস, ধুলা, বরফ বা শক্ত পাথরে তৈরি হয় এবং তা সূর্যের বিপরীতে
একটি লেজ তৈরি করে। হার্পুন আঘাত করার পর ধূমকেতুর প্রতিক্রিয়া কেমন হবে সে বিষয়ে
কোনো অভিজ্ঞতা না থাকায় সংশয়ে রয়েছেন গবেষকরা।
-খবর বিবিসি অনলাইনের ।
-তথ্য সূত্র , বিডি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ।