প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light - Page 21 of 22 - The whole technology of light | প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light

একটি উল্কাপিণ্ড কমিটির পরিদর্শন

যখন আপনার শেষ নাম কমিটি, আমি নিশ্চিত অনিয়মিত জ্যোতির্বিদ্যা-থিম তামাশা দূরে হয় না. কিন্তু কোনো রসিকতা যে Draveil, একটি প্যারী কসবা দক্ষিণের মধ্যে কমিটি পরিবার বাস একটি বাস্তব extraterrestrial সপ্তাহ আগে কয়েকজন একটি দেখার ছিল সবেতন

উঁচু ভবনে বয়স বাড়ে

আপেক্ষিক তত্ত্বের জনক বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের একটি তত্ত্বের বিষয়-ভূপৃষ্ঠ থেকে যতই উপরে উঠা যায় ঘড়ির কাটার গতি ততই বাড়তে থাকে…আর এই তত্ত্বকে ভিত্তি ধরে যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী হিসাব কষে বের করেছেন ভূপৃষ্ঠ

স্টিফেন হকিং এবং তার “ব্রিফ হিস্টোরি অফ টাইম”

আমি প্রথমে বইটি মনে করেছিলাম যে বেশ কঠিন ভাষায় লেখা হবে, কিন্তু আমার ধারণা ভ্রান্ত প্রমাণ করে স্টিফেন হকিং এর বইটি বেশ সহজ সরল ভাষায় পড়ছি এবং উপভোগ করছি ! এই বইটা স্টিফেন হকিং

ডায়াবেটিস কি ? বাঁচতে হলে জানুন। পার্ট-1

প্রায়ই শুধুমাত্র ডায়াবেটিসের জন্য ডাকা হয় বিপাকীয় রোগ, যা একজন ব্যক্তির উচ্চ রক্ত শর্করা হয়েছে একটি দলের হয়, কারণ শরীর, জন্মদান না যথেষ্ট ইনসুলিন না বা কারণ কোষ ইনসুলিন যে উত্পাদিত হয় উত্তর না.

ডাইনোসর এর ইতিহাস পর্ব-2

Taxon Dinosauria 1842 সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ছিল স্যার রিচার্ড ওয়েন দ্বারা নামে.এটা কে যে তখন ছিল ইংল্যান্ডে এবং সারা বিশ্বে স্বীকৃত হচ্ছে “স্বতন্ত্র Saurian সরীসৃপ উপজাতি বা অন্তের্বর্গ” জন্য ব্যবহৃত.

এলিয়েনরা কি আমাদের চেয়ে বেশি এডভান্সড ?

আমার মতে মানুষই একমাত্র প্রাণী যে তার ব্রেইনের এত বর একটা অংশ দিয়ে কাজ করতে পারে। আর এলিয়েনরা আমাদের চেয়ে বেশি এডভান্সড হলে আমরা হয়্ত এতদিনে তাদের দেখা পেয়ে জেতাম্। একটা থিওরি আছে যে, যারা বেশি এডভান্সড তারাই আগে আত্মপ্রকাশ করবে।

ডাইনোসর এর ইতিহাস পর্ব-1

ডাইনোসর (গ্রিক: δεινός রৌদ্র বা ক্ষমতাশালী, এবং σαύρα টিকটিকি) একটি পশুদের বিভিন্ন গ্রুপ যে ক্রেটাসিয়াস শেষ পর্যন্ত ছিল প্রভাবশালী বেশি 160 মিলিয়ন বছর স্থলজ মেরুদন্ডী দেরী Triassic কাল (প্রায় 230 মিলিয়ন বছর আগে) থেকে, (প্রায় 65 মিলিয়ন বছর পূর্বে)

“ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো” (স্টিভ জবস)

“ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো” -স্টিভ জবস [আইটি সেক্টরে আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটির নাম স্টিভ জবস। বিশ্বখ্যাত কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল ও অ্যানিমেশন স্টুডিও পিক্সারের (টয় স্টোরি, ফাইন্ডিং নিমো, মনস্টার ইনকরপোরেটেড, ওয়াল-ই, আপ-এর মতো অসাধারণ অ্যানিমেশন তৈরি করেছেন) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এই অসাধারণ মানুষটি

মানুষ কি সত্যিই চাঁদের মাটিতে পা রেখেছিল ?

ছবিগুলো ভালো করে লক্ষ্য করুন ! প্রথম ছবি : চাদেঁর মাটিতে পতপত করে উড়ছে আমেরিকার পতাকা ; কিন্তু আমরা তো জানি চাদেঁ বাতাস নেই, তাহলে পতাকাটি কিভাবে উড়ছে ? দ্বিতীয় ছবি : সামনে ছায়া তার মানে পেছনে আলোক উত্‍স অর্থাত্‍ সূর্য ।তাহলে সামনের অংশের (চিন্হিত) আলোর উত্‍স কি ? ফ্লাশলাইট ? কুচকুচে ছায়ার পাশে উজ্জ্বল […]

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য (পর্ব ৩)

বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের আরেকটি বিখ্যাত ঘটনা হলো ১৯৬২ সালের এপ্রিল মাসে অন্তর্ধান হওয়া ফ্লাইট নাইনটিন। আর এটি নিয়ে আমেরিকান লিজান ম্যাগাজিনে লেখা হয়, ‘বলা হয়ে থাকে এই ফ্লাইটের দলনেতাকে নাকি বলতে শোনা গিয়েছে_ ডব ফড়হ’ঃ শহড়িযিবৎ ববিধৎবঃযবধিঃবৎ রং মৎববহ, হড় যিরঃব। এর অর্থ হলো_ আমরা কোথায় আছি জানি না,

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য (পর্ব ২)

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল পর্ব এর সবচেয়ে বিখ্যাত দুর্ঘটনা হলো ৫টি টর্পেডো বম্বারের দুর্ঘটনা। ১৯৪৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ওই ত্রিভুজ স্থানে যানগুলো রহস্যজনকভাবে অদৃশ্য হয়ে যায়। ঘটনাটিকে বলাহয় মেরি সিলেক্ট অব দি স্কাই। মেরি সিলেক্ট জাহাজটির অন্তর্ধান কাহিনীও অদ্ভুত। সেটি অবশ্য বারমুডার সীমানার মধ্যে ঘটেনি,

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য (পার্ট ১)

আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বিশেষ অঞ্চল বারমুডা ট্রায়াঙ্গল। এটিকে পৃথিবীর অন্যতম রহস্যময় স্থান বলে মানা হয়। কারণ এ পর্যন্ত এখানে যত রহস্যময় ও কারণহীন দুর্ঘটনা ঘটেছিল, অন্য কোথাও এত বেশি দুর্ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করা হয়। ‘এলেন অস্টিন’ জাহাজটির কথাই ধরা যাক।

সুপারনোভা কি ?

সুপারনোভা একধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরন যা প্রচন্ড উজ্জ্বল এবং এত বেশি আলো উদগিরিত করে যে তা একটি সম্পূর্ণ গ্যালাক্সির উজ্জ্বলতাকে প্রায়ই ছাড়িয়ে যায়। এ অবস্থা কয়েক সপ্তাহ বা মাস ব্যাপী চলে। এত অল্প সময়ে একটি সুপারনোভা এত বেশি শক্তি নির্গত করতে পারে যে তা আমাদের সূর্য হয়ত তারা সারাজীবনেও নির্গত করতে পারবেনা।

মিশরীয় পিরামিড সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট স্থাপত্যে

মিশরীয় পিরামিড সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট স্থাপত্যের একটি। কেননা এটি কখন নির্মান করা হয়েছে এই বিষয়ে শক্তিশালী কোন তথ্য পাওয়া যায় নি। তবে এটি যেসময় নির্মান করা হয়েছিল তখন স্থাপত্যের বিকাশ তেমন একটা ঘটেনি, তারপরেও কিভাবে এত বড় পিরামিড তৈরি করা হয়েছিল এটাই সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয়।

ভুত কি ? চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে।

মানুষ মরে গেলে তার আত্মা নাকি শরীর ছেড়ে বেরিয়ে যায় – এই বিদ্রোহী আত্মাই ভুত – মহিলারা পেত্নি । তারপর সে ঘুরে বেড়ায় জনশুন্য স্থানে,ভাংগা বাড়ী কিংবা কোন গাছে । আসলে কোন শিশু ভূতের অস্থিত্ব সম্পর্কে বিশ্বাস নিয়ে জন্মায় না ।

Plugin from the creators ofBrindes Personalizados :: More at PlulzWordpress Plugins