ইন্টারনেট জগতের দেবতা google এর জন্ম কথন - প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light | প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light

ইন্টারনেট জগতের দেবতা google এর জন্ম কথন

Print this post

কি খবর সবার? ইন্টারনেট জগতের দেবতা মানা হয় গুগল কে। অন্তত্য আমি গুগল কে দেবতা মেনে থাকি। জীবনের এই প্রথম শিক্ষক আমার যে শুধু দিতেই জানে বিনিময়ে সামান্য কিছু ব্যান্ডউইথ নিয়ে। তিনি সত্যি এক দেবতা সমতুল্য। ঈশ্বর যদি জীবনে কাউকে বেছে নিতে হয় তবে গুগল কেউ বেছে নিব। তবে এই গুগল কিন্তু মানুষের তৈরি।সেই অর্থে ঈশ্বরের ধারনাও আমার কাছে শুধু মাত্র মানুষের তৈরি।

দেখুন গুগল কিভাবে কাজ করে-

যখন আপনি অনুসন্ধান বক্সে আপনার প্রশ্ন লিখুন, অবিরত গুগল বাস্তব সময়ে সফটওয়্যার প্রোগ্রাম যার নাম ক্রোলের্স, অথবা “Googlebots” সেটি দিয়ে চুশে বেড়ায় সমস্ত ওয়েব ওয়ার্ল্ড. একটি ক্রলার একটি পৃষ্ঠা পরিদর্শন, বিষয়বস্তু কপি এবং যে পাতা থেকে লিঙ্ক সংযুক্ত করে এবং পৃষ্ঠার নীচে থেকে উপরে পর্যন্ত খুজতে থাকে আপনার কি ওয়ার্ড টি। এই প্রক্রিয়া পুনরাবৃত্তি বহুবার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এটি ওয়েব পেজ বিলিয়ান বার হয়েছে এই ক্রল.

আপনি যখন Google সন্ধান বক্সে একটি প্রশ্ন করেন, আপনার প্রশ্ন গুগল মেশিন থেকে পাঠানো তুলনা সব সংরক্ষিত গুগলের সূচীর মধ্যে সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক মিল সনাক্ত নথি হয়. একটি বিভক্ত দ্বিতীয় ইনডেক্স হয়, এর সিস্টেম প্রাসঙ্গিক পাতার তালিকা দেয়ঃ এবং প্রাসঙ্গিক বিভাগ বিট টেক্সট, ছবি, ভিডিও এবং আরও নির্ণয় করে. আপনি কি হয় প্রাসঙ্গিক তথ্য “টুকরো” প্রতিটি ফলাফল অন্তরালে (ছোট টেক্সট সারাংশ) মধ্যে excerpted সন্ধানের ফলাফলের একটি তালিকা তৈরি করে।

গুগলের জন্ম-

প্রারম্ভকালীন 1996 সালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক ছাত্র ল্যারি পেজ এবং Sergey Brin একটি সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করেন যার নাম ছিল তখন “BackRub” এটি লিঙ্ক ব্যক্তিগত ওয়েব পেজ গুরুত্ব নির্ধারণের জন্য ব্যবহৃত এবং নির্মিত হয়েছিল. 1997 সালে তারা তাদের কাজ বিধিবদ্ধ ছিল, কোম্পানি এটির নাম পরিবরত্ন করে নতুন নাম রাখে “Google” এই নামটি এসেছিল googol শব্দ থেকে। সেই সময় তারা বেশ কিছু সব্দ নিয়ে খেলছিল googol সব্দ নেয় আজকের এই গুগল এর।

তারপর থেকে, গুগুল সর্ব ক্ষেত্র দ্বারা প্রশংশিত হয়েছে. একটি ভাষা অনুসন্ধান নৈবেদ্য থেকে শুরু করে এখন আমরা ডজনে ডজনে সব ধরণের কাজগুলো পেয়ে থাকি এই গুগল থেকে। বিজ্ঞাপন এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের বিভিন্ন ফরম সহ পরিষেবা পণ্য এবং এর প্রস্তাব আমরা এখন উপভোগ করছি।  এবং দুই একটি বিশ্ববিদ্যালয় dorm রুমে কম্পিউটার বিজ্ঞানের ছাত্র থেকে শুরু করে গুগলের বর্তমানে কর্মচারীরা সারা বিশ্বে এবং অফিসের হাজার হাজার আছে।

জানা গেছে ল্যারি পেজ সেই সময়ে প্রোগ্রামিং এর কোন দক্ষ ব্যক্তি ছিল না যার ফলে তারা শুধু মাত্র সাধারণ কিছু কোডিং ব্যবাহার করে গুগল তৈরি করেছিল সেই জন্য ই গুগল এতটা নিরামিশ তাইপের এবং এর ডিজাইনের বিশেষ কোন আকর্ষণ নেই। সেই গুগল আজকের ভার্চুয়াল জগতের দেবতা হয়ে বসে আছে।

গুগলের প্রথম লোগো-

You can leave a response, or trackback from your own site.