Man vs. Wild show দেখুন । এই পৃথিবীর সব চায় তে ভয়ানক মানুষ ।!!!!!! ঈদ মোবারক স্পেশাল - প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light | প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light

Man vs. Wild show দেখুন । এই পৃথিবীর সব চায় তে ভয়ানক মানুষ ।!!!!!! ঈদ মোবারক স্পেশাল

Print this post

যারা Discovery Channel এর Man vs. Wild show দেখেন তারা হয়তো ভাল করে জানেন Bear Grylls কে ।মাথা নষ্ট এক মানুষ। কি না করে , কি না খায় আর কোথায় না যায় নিজের জীবন কে বাজি রেখে । অনেক তরুন ছেলে মেয়ের জীবন সম্পর্কে ধ্যান-ধারনা পালটে দিয়েছে এই অসাধারন মানুষটি । আর সবার মনের গভীরে জায়গা করে নিয়েছে।

 

তিনি তার টেলিভিশন শো Man vs. Wild কারণে সারা দুনিয়া জুড়ে বিখ্যাত, আর যেটা কিনা যুক্তরাজ্যে Born Survivor নামে পরিচিত।বেয়ার (Bear) এই Man vs. Wild শো টা করার কারন হচ্ছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন বড় বড় বনে, মরুভূমিতে, সমুদ্রে এমন কি দ্বীপে ভ্রমণ করতে যায় আর ঐ সব স্থানে অনেক মানুষ হারিয়ে যায় আর মারা যায়। বেয়ার ঐ সব মানুষদের Man vs. Wild শো এর মাধ্যমে প্রতিকূল পরিবেশে কিভাবে টিকে থাকতে হয় টা দেখিয়ে থাকেন।

Bear Grylls ( Edward Michael Grylls জন্ম 7 জুন 1974 ) । বেয়ার শৈশবে বেড়ে ওঠেন Donaghadee,Northern Ireland এবং Bembridg এ । তিনি রাজনীতিবিদ Sir Micheal Grylls এবং LADY Grylls এর পুত্র। একজন ইংরেজি adventurer, writer and television presenter ।

 

বেয়ার হলেন ব্রিটেনের কনিষ্ঠ অধিবাসী যে কিনা মাত্র ২৩ বছর বয়সে এভারেস্ট আহরন করেন ।বেয়ারপড়াশুনা করেন Elton House, Ludgrove school, Eton College এ, যেখানে তিনি তার প্রথম পর্বতারোহণ শুরু করেন Mountaineering Club এর মাধ্যমে। এবং Birkbeck, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি তার স্নাতক ডিগ্রী গ্রহন করেন 2002 সালে। প্রারম্ভিক বয়স থেকে তিনি তার পিতা যিনি ছিলেন রয়েল ইয়ট স্কোয়াড্রন সদস্য তার কাছ থেকে Climb এবং Sailing শিখেছেন । কিশোর বয়সে তিনি skydive এবং Shotokan ক্যারাটে তে একটি দ্বিতীয় ড্যান ব্ল্যাক বেল্ট অর্জন করেছিলেন। তিনি Scouting-এ ৮ বছর বয়স থেকে জড়িত।

তিনি 6 জুলাই 2009 তে The Scout Association এ 35 বছর বয়সে সর্ব কনিষ্ঠ চীফ স্কাউট হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।

তিনি ইংরেজি, স্প্যানিশ, এবং ফরাসি ভাষা জানেন। বেয়ার একজন খ্রীষ্টান ধর্মানুসারী।

বেয়ার ২০০০ সালে Shara Grylls কে বিয়ে করেন। এবং ৩ ছেলে সন্তানের জনক।

স্কুল ছাড়ার পর বেয়ার Indian Army তে যোগ দান করেন। 1997 সালের মার্চ মাসে তিনি ব্রিটিশ আর্মি তে যোগ দেন এবং পরে তার দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্যর বিশেষ বাহিনী চান্স পান। 1994-1997 সালে তিনি রেজিমেন্ট স্পেশাল এয়ার সার্ভিস, 21(SAS(R)) এবং যুক্তরাজ্য বিশেষ বাহিনীতে থাকা নিম্নপদস্থ অশ্বারোহী সৈনিক দের প্রতিকূল পরিবেশে কিভাবে বেঁচে থাকতে হয় তা শিখানোর দায়িত্তে ছিলেন ।

 

বেয়ার 1996 সালে জাম্বিয়াতে 4.900 মিটার (16,000 ফুট) উপর থেকে একটি freefall parachuting দুর্ঘটনায় আংশিকভাবে তার তিনটি কশেরুকা ভেঙ্গে যায়। তাঁর সার্জন তাকে বলেছিলেন যে বেয়ার পক্ষাঘাতগ্রস্ত হচ্ছে এবং এটা প্রথমে সন্দেহজনক ছিল কখনো তিনি আবার হাটতেপারবেন কিনা। বেয়ার পরবর্তী 18 মাস Headley কোর্টে সামরিক পুনর্বাসনে থাকেন এবং সুস্থ হন।

16 মে 1998, বেয়ার অর্জন করেন তার শৈশবের একটি স্বপ্ন (একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষা থেকে তার পিতা তাকে এভারেস্ট একটা ছবি দিয়েছিল যখন তার বয়স আট) এবং 23 বছর এ প্রবেশ করে কনিষ্ঠ ব্রিটেনের অধিবাসী এভারেস্ট জয় করে রেকর্ড করেন গীনিস ওয়ার্ল্ড বুকে।

বেয়ার Sure Brand এর ডিওডোরেন্ট একটি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে টেলিভিশন জগতে প্রবেশ করেন।

বেয়ার একজন bestselling লেখক. বেয়ারের প্রথম বই” Facing up” গ্রেট ব্রিটেনের শীর্ষ 10 শ্রেষ্ঠ-বিক্রেতা তালিকায় ছিল ।

বেয়ার অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডা আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া, এবং আফ্রিকার বিভিন্ন স্থানে Man vs. Wilid এর জন্য ভ্রমণ করেছেন এবং এখনো করছেন।

বেয়ার মূলত inhospitable স্থানে ভ্রমণ করতে ভালবাসেন। তার কাজ হচ্ছে দর্শকদের দেখানো যে কিভাবে প্রতিকূল স্থানে মৃত্যুর সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে হয়।

তার এই Man vs. Wilid শো টি শুরু হয় ২০০৬ সালে এবং আমেরিকার ১নং ক্যাবল শো হিসেবে স্বীকৃতি পায়। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে এই শো এর দর্শক সংখা প্রায় ১.২ বিলিয়ন । এর ২য় Season শুরু হয় ১৫ জুন ২০০৭, ৩য় Season নভেম্বর ২০০৭ এবং ৪র্থ season মে ২০০৮ এ ।

মাথা নষ্ট এক মানুষ। কি না করে , কি না খায় আর কোথায় না যায় নিজের জীবন কে বাজি রেখে । অনেক তরুন ছেলে মেয়ের জীবন সম্পর্কে ধ্যান-ধারনা পালটে দিয়েছে এই অসাধারন মানুষটি । আর সবার মনের গভীরে জায়গা করে নিয়েছে।

তিনি তার টেলিভিশন শো Man vs. Wild কারণে সারা দুনিয়া জুড়ে বিখ্যাত, আর যেটা কিনা যুক্তরাজ্যে Born Survivor নামে পরিচিত।

বেয়ার (Bear) এই Man vs. Wild শো টা করার কারন হচ্ছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন বড় বড় বনে, মরুভূমিতে, সমুদ্রে এমন কি দ্বীপে ভ্রমণ করতে যায় আর ঐ সব স্থানে অনেক মানুষ হারিয়ে যায় আর মারা যায়। বেয়ার ঐ সব মানুষদের Man vs. Wild শো এর মাধ্যমে প্রতিকূল পরিবেশে কিভাবে টিকে থাকতে হয় টা দেখিয়ে থাকেন।

 

এক পলকে বেয়ার এর Biography :

Bear Grylls ( Edward Michael Grylls জন্ম 7 জুন 1974 ) । বেয়ার শৈশবে বেড়ে ওঠেন Donaghadee,Northern Ireland এবং Bembridg এ । তিনি রাজনীতিবিদ Sir Micheal Grylls এবং LADY Grylls এর পুত্র। একজন ইংরেজি adventurer, writer and television presenter ।

 

বেয়ার হলেন ব্রিটেনের কনিষ্ঠ অধিবাসী যে কিনা মাত্র ২৩ বছর বয়সে এভারেস্ট আহরন করেন ।

বেয়ারপড়াশুনা করেন Elton House, Ludgrove school, Eton College এ, যেখানে তিনি তার প্রথম পর্বতারোহণ শুরু করেন Mountaineering Club এর মাধ্যমে। এবং Birkbeck, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি তার স্নাতক ডিগ্রী গ্রহন করেন 2002 সালে। প্রারম্ভিক বয়স থেকে তিনি তার পিতা যিনি ছিলেন রয়েল ইয়ট স্কোয়াড্রন সদস্য তার কাছ থেকে Climb এবং Sailing শিখেছেন । কিশোর বয়সে তিনি skydive এবং Shotokan ক্যারাটে তে একটি দ্বিতীয় ড্যান ব্ল্যাক বেল্ট অর্জন করেছিলেন। তিনি Scouting-এ ৮ বছর বয়স থেকে জড়িত।

তিনি 6 জুলাই 2009 তে The Scout Association এ 35 বছর বয়সে সর্ব কনিষ্ঠ চীফ স্কাউট হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।

তিনি ইংরেজি, স্প্যানিশ, এবং ফরাসি ভাষা জানেন। বেয়ার একজন খ্রীষ্টান ধর্মানুসারী।

বেয়ার ২০০০ সালে Shara Grylls কে বিয়ে করেন। এবং ৩ ছেলে সন্তানের জনক।

স্কুল ছাড়ার পর বেয়ার Indian Army তে যোগ দান করেন। 1997 সালের মার্চ মাসে তিনি ব্রিটিশ আর্মি তে যোগ দেন এবং পরে তার দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্যর বিশেষ বাহিনী চান্স পান। 1994-1997 সালে তিনি রেজিমেন্ট স্পেশাল এয়ার সার্ভিস, 21(SAS(R)) এবং যুক্তরাজ্য বিশেষ বাহিনীতে থাকা নিম্নপদস্থ অশ্বারোহী সৈনিক দের প্রতিকূল পরিবেশে কিভাবে বেঁচে থাকতে হয় তা শিখানোর দায়িত্তে ছিলেন ।

 

বেয়ার 1996 সালে জাম্বিয়াতে 4.900 মিটার (16,000 ফুট) উপর থেকে একটি freefall parachuting দুর্ঘটনায় আংশিকভাবে তার তিনটি কশেরুকা ভেঙ্গে যায়। তাঁর সার্জন তাকে বলেছিলেন যে বেয়ার পক্ষাঘাতগ্রস্ত হচ্ছে এবং এটা প্রথমে সন্দেহজনক ছিল কখনো তিনি আবার হাটতেপারবেন কিনা। বেয়ার পরবর্তী 18 মাস Headley কোর্টে সামরিক পুনর্বাসনে থাকেন এবং সুস্থ হন।

16 মে 1998, বেয়ার অর্জন করেন তার শৈশবের একটি স্বপ্ন (একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষা থেকে তার পিতা তাকে এভারেস্ট একটা ছবি দিয়েছিল যখন তার বয়স আট) এবং 23 বছর এ প্রবেশ করে কনিষ্ঠ ব্রিটেনের অধিবাসী এভারেস্ট জয় করে রেকর্ড করেন গীনিস ওয়ার্ল্ড বুকে।

বেয়ার Sure Brand এর ডিওডোরেন্ট একটি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে টেলিভিশন জগতে প্রবেশ করেন।

বেয়ার একজন bestselling লেখক. বেয়ারের প্রথম বই” Facing up” গ্রেট ব্রিটেনের শীর্ষ 10 শ্রেষ্ঠ-বিক্রেতা তালিকায় ছিল ।

বেয়ার অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডা আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া, এবং আফ্রিকার বিভিন্ন স্থানে Man vs. Wilid এর জন্য ভ্রমণ করেছেন এবং এখনো করছেন।

 

বেয়ার মূলত inhospitable স্থানে ভ্রমণ করতে ভালবাসেন। তার কাজ হচ্ছে দর্শকদের দেখানো যে কিভাবে প্রতিকূল স্থানে মৃত্যুর সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে হয়।

তার এই Man vs. Wilid শো টি শুরু হয় ২০০৬ সালে এবং আমেরিকার ১নং ক্যাবল শো হিসেবে স্বীকৃতি পায়। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে এই শো এর দর্শক সংখা প্রায় ১.২ বিলিয়ন । এর ২য় Season শুরু হয় ১৫ জুন ২০০৭, ৩য় Season নভেম্বর ২০০৭ এবং ৪র্থ season মে ২০০৮ এ ।

 

Man vs. Wilid এ বেয়ার পাহাড়ের চুড়ায় উঠা, হেলিকাপটার- প্লেন কিংবা বেলুন থেকে parachuting করা, paragliding করা, বরফের পাহাড়ে আরোহণ, বনের আগুনের মধ্যে দৌড়া-দৌড়ী, নদীতে wading,

সাপ ,ব্যাঙ, বিছা, অক্টোপাস, বিভিন্ন পোকামাকড় ইত্যাদি খাওয়া, মরুভুমির তাপ থেকে রক্ষা পেতে প্রস্রাব করে টি –শার্ট জবজবে করে ভিজিয়ে ঘাড়ে জড়িয়ে রাখা, Rattle সাপের চামড়ার মধ্যে প্রস্রাব করে তা খাওয়া, alligator সাথে কুস্তি, ইত্যাদি কি না করে ।

সব বলে তো আর শেষ করা যাবে না … পুরা মাথা নষ্ট মানুষ। আপনারা যারা Man vs. Wilid দেখেছেন আর দেখেন তাঁদের তো আর মুখ ফুটে বলার কিছু নাই………

বেয়ার তার এই পাগলামি কাজ করার জন্য ব্যবহার একটা প্যারাসুট, স্লিপিং ব্যাগ , ধারালো একটা চাকু, এবং flotation device, আর তার কাঁধে থাকে একটা ব্যাগ।

আর ঐসব জিনিসের সাহায্যে পরিবেশ থেকে বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে বেয়ার টার প্রয়োজনীয় জিনিস তৈরি করে… যেমন কাঠে কাঠ ঘষে ঘাস লতা-পাতা দিয়ে আগুন ধরানো, গাছের শিকড় দিয়ে দড়ি বানানো ,

 

কলাগাছ,বাঁশ-কাঠ দিয়ে নৌকা কিংবা ভেলা বানিয়ে এক দ্বীপ থেকে আর এক দ্বীপে পাড়ি জমানো। ছোট লাঠি অথবা বাঁশ চাকু দিয়ে চেঁছে চোখা করে তা দিয়ে মাছ ধরা…আরও কত কিছু……

বেয়ার  রাতের বেলা হয় গাছের ডালে অথবা পাহাড়ের গুহায় ঘুমায়। আর টার কোনটা না হলে নিজেই নিজের বাবস্থা করে।

 

 

Man vs. Wild :

অনেক তো বেয়ার এর কথা জানলাম এবার Man vs. Wild শো এর পিছনে মানে যারা ঐ সব প্রতিকূল পরিবেশে বেয়ার এর সাথে থাকেন তাঁদের কথা একটু জানি…

বেয়ার এর ভাষায়- “ আমি একদল লোকের সাথে কাজ করি। ওরা আমার সাথে ভয়ংকর সব পরিবেশে থেকেছে । আর আমার চোখে ওরাই এই Man vs. Wild এর আসল জীবন। আমরা সব সময় দল হিসেবে কাজ করি। আর সবসময় চেষ্টা করি বিপদের মাত্রা কমাবার। আমি সর্বদাই শেষ সীমায় যেতে চাই কিন্তু সাইমন খুব ভয়ে থাকে।“

 

প্রথমেই ক্যামেরাম্যান “সাইমন”-

সাইমন প্রতি পর্বে ক্যামেরা নিয়ে বেয়ারের পিছনে থাকে ।বেয়ার যেখানেই যায় না কেন সাইমনকে সেখানে যেতেই হবে। যদি প্লেন থেকে,হেলিকাপটার বা জাহাজ থেকে বেয়ার লাফ দেয় তাহলেও সেই কাজ। সাইমন খুব ভয় পায় পানিতে লাফ দিতে।

সাইমন বলে- “বেয়ার খুব উৎসাহ যোগাতে পারে। আপনার মনে হবে আপনি যে কোন কাজ করতে পারবেন। বেয়ার যেখানে যাবে না কেন আমাকে সেখানে যেতেই হবে। প্লেন অথবা হেলিকাপটার থেকে পানিতে লাফ দিলে সবচেয়ে বেশি ভয় থাকে কারন প্যারাসুট এর দড়িগুলো আপনার সাথে অক্টোপাসের মত লেগে থাকে। বিপদ হবার আশঙ্কা অনেক বেশি । কিন্তু বেয়ার বলে উপরে আরও উপরে কিন্তু, আমি চাই না। তাও আমাকে যেতেই হবে ।“

আপনি যখনি জলে লাফ দিবেন তা যেখান থেকে হোক আমার সব সময় কেমন জানি লাগে । যখন জলে নামি তখন মনে হতে থাকে কিছু একটা আমার পাশ দিয়ে গেল।আপনি আঁচ করতেও পারবেন না নিচে কি আছে!! জলের মধ্যে টিকে থাকা খুব কঠিন কাজ আর ছবি তোলা অনেক কষ্টকর। ঠাণ্ডা জল , বিশাল ঢেউ আমাকে খুব ভাবায় আর বেয়ারকেও। ঐসব স্থানের অবস্থা মুহূর্তে মুহূর্তে পরিবর্তন হয় আর ঐসব স্থনে কাজ করতে অনেক উত্তেজনা লাগে + ভয়। কিন্তু বেয়ার খুব ভাল রাস্তা বের করতে পারে। ওর প্রচণ্ড সাহস।

 

 

২য় জন “ডেভ “-

ডেভ দড়ি দিয়ে সাইমনকে ধরে রাখে।

ডেভের ভাষায়—“ক্যামেরাম্যান আর শব্দ যন্ত্রকে আমার উপর নির্ভর করতে হয়।আমার মনে হয় ওরা আমার উপর বিশ্বাস করে আমি ঠিক কাজটাই করি। আমরা যেখানেই যাই না কেন আমাদের প্রথম chalange টা একই থাকে, ঐ সব দুর্গম স্থানে পৌঁছানো । অনেক সময় হেলিকাপটার ছাড়া কোন গতি থাকে না। তারপরও বিপদ আছে নামার স্থান প্রায় পাওয়া যায় না। হেলিকাপটার ঠিক মাটির উপরই থাকে, হয় আমাদের লাফিয়ে নামতে হয় অথবা দড়ি বেয়ে নামতে হয়। বেয়ার সবসময় হাবিজাবি জিনিস দিয়ে প্রয়োজনীয় কাজ করতে ভালবাসে। ও সবসময় নদীর পাশের জঙ্গল ধরে এগোতে ভালবাসে। আমাদের কাছে সময় অনেক কম থাকে আর ঐ অল্প সময়ের মধ্যে সব কাজ করতে হয়। “

বেয়ার সাথে থাকে আরও কিছু মানুষ যারা স্থান নির্বাচন করেন। আর বিয়ার কে সাহায্য করেন। তাঁদের কথা না হয় আর একদিন বলবো… কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না কিন্তু ……Ariyan

 

লিখেছেন “চতুর্থ মাত্রা”

You can leave a response, or trackback from your own site.