প্রানী জগৎ এর বিচিত্র কিছু জানা-অজানা - প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light | প্রযুক্তির আলোয় * আলোকিত জগৎ | The whole technology of light

প্রানী জগৎ এর বিচিত্র কিছু জানা-অজানা

Print this post

*ষাঁড় বর্ণান্ধ তাই ম্যাটাডোর ষাঁড়ের সামনে লাল কাপড় দোলালে ষাঁড় যে তাকে আক্রমণ করে তা কাপড়ের লাল রঙের জন্য নয় বরং চোখের সামনে কাপড়টির দুলুনির জন্য।

*বেড়াল মিষ্টি জিনিষের স্বাদ নিতে পারে না।

*বেড়াল তার গলা দিয়ে প্রায় ১০০ ধরণের আওয়াজ বের করতে পারে। কুকুর পারে মাত্র দশ ধরণের।

*ফড়িং এর ছয়টি পা, কিন্তু এটি হাঁটতে পারে না।

*অল্প আলোয় কিংবা প্রবাহমান পানিতে রাখলে গোল্ড ফিশের রঙ ফিকে হয়ে আসে। গবেষণায় দেখা গেছে উষ্ণ পানি অপেক্ষা ঠান্ডা পানিতে গোল্ড ফিশের স্মরণশক্তি ভাল।

*হাঙর কীভাবে মাছ শিকার করে? তীক্ষ্ণ শ্রবণ শক্তির সাহায্যে এটি অন্য মাছের হৃৎকম্পন শুনতে পায়।

*যে কোন প্রজাতির কুকুরের মধ্যে গ্রেহাউন্ডের দৃষ্টিশক্তি সবচেয়ে ভালো।গবেষণায় দেখা গেছে , মানুষের জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি গরিলার উপর কাজ করে।

*হামিং বার্ড হাঁটতে পারে না।

*লবস্টার বা সামুদ্রিক গলদা চিংড়ির একটি চোখ নষ্ট হয়ে গেলে ঐ স্থানে অন্য একটি চোখ গজায়।

*একটি শুকরের পক্ষে দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকানো অসম্ভব।

*একটি গরুকে হাঁটিয়ে দোতলায় তোলা সম্ভব, কিন্তু দোতলা থেকে নীচতলায় নামানো খুবই কঠিন।

You can leave a response, or trackback from your own site.