1.৮১টি চাঁদের সমান আমাদেরপৃথিবীর ওজন।আপনার নাকের দৈর্ঘ্য ও বুড়ো আঙুলের দৈর্ঘ্য মিলে গেছে? যদি মিলে যায় তবে আপনি স্বাভাবিক। আর যদি না মেলে তবে আর কী করা? এমন ব্যতিক্রম খুব কমই হয়। 2.এবার সোনা রূপা দিয়ে ন্যানো বানিয়েছে টাটা। সেইসঙ্গে হীরে জহরতের মতো মহামূল্যবান রত্ন এঁটে দেওয়া হয়েছে এতে। ফলে এর একটি গাড়ির দামই পড়বে ২২ কোটি রুপি। সোমবার সন্ধ্যায় রত্নখচিত গাড়িটি অবমুক্ত করে এ ভারতীয় গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান। তবে জেনে রাখা ভালো, গাড়িটি বিক্রির জন্য নয়। মহামূল্যবান ওই কারটি কাজে কর্মে পুরোদস্তুর সক্ষম হলেও তার কাজমূলত গোল্ডপ্লাস জুয়েলারির মহিমা কীর্তন করা। বলে রাখা ভালো, গোল্ডপ্লাস জুয়েলারি টাটা গ্রুপের টাইটান ইন্ডাস্ট্রির একটি প্রতিষ্ঠান। টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান রতন টাটা নিজে উপস্থিত থেকে এ রত্নখচিত কারটি অবমুক্ত করেন। এটিই স্বর্ণে নির্মিত পৃথিবীর প্রথম গাড়ি। ভারতের অলঙ্কার শিল্পের ৫ হাজার বছর পূর্তি উপলক্ষে এ গাড়িটি নির্মাণ করা হয়েছে। ২২ ক্যারেটের ৮০ কেজি খাটি সোনার পাশাপাশি ১৫ কেজি রূপা লেগেছে গাড়িটিতৈরি করতে। সেইসঙ্গে হীরা, রুবি ছাড়াও মূল্যবান সব রত্ন ব্যবহার করা হয়েছে। 3.খুব জোরে হাঁচি দিলে পাঁজরের হাড়ে চিড় ধরতে পারে। আবার চেপে রাখলে মাথা বা ঘাড়ের শিরা ছিঁড়ে যেতে পারে। সামান্য হাঁচির কী জোর রে বাবা! ও, আরেকটি কথা। আপনি কিন্তু চোখ খোলা রেখে হাঁচি দিতে পারবেন না । ফুটবল খেলার সময় একেকজন খেলোয়াড় কতখানি দৌড়ায় জানেন? নব্বই মিনিটের প্রতি খেলায় সাধারণত ৭ মাইল। প্রজাপতির চোখের সংখ্যা ১২ হাজার! 4.প্রাচীনকালেও মানুষ বিভিন্ন আসবাবপত্রের বাহ্যিক সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে রংয়ের ব্যবহার করত। এছাড়া আসবাবপত্রের গায়ে ছবি আঁকা বা গুহার দেয়ালে ছবি আঁকার জন্যও রঙয়ের দরকার ছিল। আর তারপ্রমাণ পাওয়া গেছে দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গুহায়। সেখানে প্রত্নতাত্ত্বিকরা খুঁজে পেয়েছেন একলাখ বছর আগের একটি রংয়ের কারখানা। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্লোমবোস গুহায় মাটি খুঁড়ে প্রত্নতাত্ত্বিকরা এ কারখানার সন্ধান পান। ওই গুহায় লাল ও হলুদ রংয়ের রঞ্জক পদার্থ, কন্টেইনার, রং মেশানো পত্র ও হাড়ের হাতল খুঁজে পাওয়া গেছে, যা প্রাচীনকালে একজন চিত্রশিল্পী বা রংশিল্পীর কাজে প্রয়োজন হতো। ব্লোমবোস গুহাটি দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী কেপটাউনের ৩ শ’ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। যেটিকে ২০ বছর আগে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। জোহানসবার্গের ওয়াইটওয়াটার্সরেন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্রিস্টোফার হ্যান্সিলওড বলেন, ‘হোমোস্যাপিয়েন্স পর্বে মানুষ সর্ব প্রথম আধুনিক চিন্তা করতে শুরু করে। এক লাখ বছর আগের খুঁজে পাওয়া এই কারখানা থেকেই এর ইঙ্গিত মেলে।’ 5.* ১৬৪৪ সালে বানানো সুইডিশ ১০ ডলার কপার কয়েনের ভর ছিল ১৯.৭১ কেজি। * ১৭৪০ সালে নেপালে সিলভারের তৈরি কোয়ার্টার জায়া মানের মুদ্রার ভর ছিল .০০২ গ্রাম। এরকম পাঁচ লাখ মুদ্রার সম্মিলিত ভর হবে ১ কেজি মাত্র। এখন পর্যন্ত এটিই বিশ্বের সবচেয়ে হালকা মুদ্রা। * সবচেয়ে বড় কাগুজের মুদ্রা বের করাছিল চীনে ১৪শ শতাব্দীতে। ১ গুয়ান এই মুদ্রার সাইজ ছিল ২২.৮ বাই ৩৩ সেন্টিমিটার যা কিনা প্রচলিত এ৪ কাগজের চেয়েও বেশ বড়। * আর সবচেয়ে ছোট কাগুজে মুদ্রার রেকর্ডটি রোমানিয়ার। ১৯১৭ সালে সেখানে ২৭.৫ বাই ৩৮ মিমি. সাইজের কাগুজে নোট ছাড়া হয় যেটি কিনা ডাকটিকিটের সমান। * বিশ্বের সবচেয়ে বেশি স্বর্ণ মজুদ আছে আমেরিকায় প্রায় ৮,২০০ টন। আর পুরো বিশ্বের জন্য এই মজুদের পরিমাণ প্রায় ৩১,০০০ টন। 6.#যখন আমরা কোনো কিছু স্পর্শ করি, তখন ঘণ্টায় ১২৪ মাইল বেগে তথ্যটা মস্তিষ্কে পৌঁছায়। #ডান পাশের ফুসফুস বাম পাশের চেয়ে বেশি বাতাস গ্রহণ করে। #শরীরের পেছন দিক দিয়েও নিঃশ্বাস নিতে পারে কচ্ছপ। কচ্ছপের কিন্তু দাঁত নেই। #রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার হচ্ছে সবচেয়ে বড় জাতের বিড়াল। এরা পানি পছন্দ করে। পানিতে শিকারও করতেপারে। #শিম্পাঞ্জিরাও মানুষের মতো হ্যান্ডশেক করে! #বিল গেটসের বাড়ির ডিজাইনকরা হয়েছে ম্যাকিনটস কম্পিউটার ব্যবহার করে। #পোকাখেকো বাজপাখির দৃষ্টিশক্তি খুবই প্রখর। আধামাইল দূর থেকেও একটা ফড়িংকে ঠিক ঠিক শনাক্ত করতে পারে।
“‘ বিলিভ ইট ওর নট ।’ কথা সত্য !”-পর্ব 16
বিলিভ ইট অর নট » আলোকবর্ষ » 29th October, 2011 » মন্তব্য করা হয়নি » »
669 বার দেখা হয়েছে
Print this post