আমার মতে মানুষই একমাত্র প্রাণী যে তার ব্রেইনের এত বর একটা অংশ দিয়ে কাজ করতে পারে। আর এলিয়েনরা আমাদের চেয়ে বেশি এডভান্সড হলে আমরা হয়্ত এতদিনে তাদের দেখা পেয়ে জেতাম্। একটা থিওরি আছে যে, যারা বেশি এডভান্সড তারাই আগে আত্মপ্রকাশ করবে। মানে এলিয়েনরা যদি আমাদের চেয়ে বেশি এডভান্সড হয় তাহলে নিঃসন্দেহে তারা আগে আমাদের ঁখুজে বের করবে। আর আমরা যদি অদের আগে খুজে বের করতে পারি তাহলে আমরা অদের থেকে এডভান্সড হব। আর যেহেতু এতকাল পরেঅ আমরা এলিয়েনের সুস্পষ্ট প্রমাণ পাই নাই, সেহেতু ধরে নেয়া যেতে পারে যে আমরাই অদের চেয়ে উন্নত। হয়্ত এখানে কেউ কেউ বলবে যে এলিয়েনরা আমাদের অল্রেডি খুজে পেয়েছে এবং বিভিন্ন স্থানে তাদের সসার দেখা গেছে।
আমি এখানে বলব যে, আমাদের কাছে কোন নির্দিষ্ট প্রমাণ নাই যেটা দিয়া আমরা এলিয়েনের অস্তিত্ব প্রমান করতে পারব। অতএব ধরে নেয়া যায় যে এলিয়েনরা বুদ্ধির দিক দিয়ে আমাদের চেয়ে খারাপ্। আর ধর্মে আমাদের শ্রেষ্ঠ বলা হয়েছে। এর মানে আমরা সব দিক দিয়েই শ্রেষ্ঠ্র, বুদ্ধিমত্তার দিক দিয়েও।
আর আমরা ৩ ডাইমেনশনাল প্রাণী কারন আমরা ৩টা মাত্রা ব্রেক করতে পারি। ৪থ ডাইমেনশন অর্থাত সময় কে যখন আমরা ব্রেক করতে পারব তখন আমরা ৪ ডাইমেনশনাল প্রাণী তে পরিণত হব। তখ্৬ন টাইম ট্রাভেলিং, টেলিপর্টাতিঅন এগুলা শম্ভব হবে। আমরা জ্বিনদের দেখতে পাই না এটা যেমন ঠিক্, আবার তারা ইচ্ছা করলে আমাদের দেখা দিতে পারে এটাঅ ঠিক্। এক্ষেত্রে আমি আত্মার ধারণা দিয়ে জ্বিনের ব্যাপারটার ব্যাক্যা দিব।
আত্মা এবং জ্বিন বলতে গেলে একই প্রকৃতির্। আর মানুষ মারা গেলে তার আত্মা থেকে যায়্। কিন্তু আমরা আত্মা কে এলিয়েন বলতে পারি না, যদিও আত্মা আর জ্বিনের মধ্যে অনেক মিল আছে। আর সবচেয়ে বড় কথা হইল আত্মা, জ্বিন এগুলা সুপারন্যাচারাল জিনিস্। এ জন্যই জ্বিন সম্পর্কিত কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আমরা দিতে পারি না। ওওর্থাত জ্বিন ভ্ভ এগুলার ব্যাপারে সায়েন্স খাটে না। আর এলিযেনের ব্যাপারহুলা সম্পূর্ম বিজ্ঞানসম্মত যার ব্যাক্যা দেয়া যায়্।
এলিয়েনের ব্যাপার হুলা ভৌত বিজ্ঞান দ্বারা ব্যাক্যা দ্য়া সম্ভব যেখানে জ্বিনের ব্যাপারগুলার কোন ব্যাক্যা আমরা দিতে পারি না। সুতরাং জ্বিনদের এলিয়েন বলা যায় না। এলিয়েনরা হল কাল্পনিক প্রাণী , যাদের ব্যাখ্যা করা যায় কিন্তু প্রমাণ করা যায় না। ওদিকে জ্বিনকে প্রমাণ করা যায়্,